মাওবাদী নেতা শহিদ কমরেড সিরাজ সিকদারের
৫০তম মৃত্যুবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করুন
            
            
            
            মাওবাদী নেতা শহিদ কমরেড সিরাজ সিকদারের
৫০তম মৃত্যুবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করুন
আন্দোলন প্রতিবেদন
বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
২ জানুয়ারি, ২০২৫ শহিদ কমরেড সিরাজ সিকদারের ৫০-তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৭৫ সালের ২ জানুয়ারি আওয়ামী-বাকশালী ফ্যাসিস্ট মুজিব সরকার শহিদ কমরেড সিরাজ সিকদারকে বন্দি অবস্থায় নিমর্মভাবে হত্যা করেছিল। এই বাকশালী আমলেই রক্ষীবাহিনীর বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়ে শহিদের মৃত্যুবরণ করেন কমরেড মনিরুজ্জামান তারা, বাদল দত্ত, এরাদ আলী, মন্টু মাস্টার, ওয়াজেদ আলীসহ হাজার হাজার মাওবাদী বিপ্লবী ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নেতা-কর্মীগণ। ’৭১-র মুক্তিযুদ্ধে শহিদ হয়েছেন কমরেড তাহের আজমী, লুৎফুন নাহার হেলেন, রাবেয়া আকতার বেলীসহ অগণিত কমরেড ও জনগণ।
কমরেড সিরাজ সিকদারসহ এই নেতা-কর্মীগণ মার্কসবাদ-লেনিনবাদ-মাওবাদের আদর্শে সজ্জিত হয়ে জনগণের দেশি-বিদেশি শত্রুদের উচ্ছেদ করে শোষণ-বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থা সমাজতন্ত্র-কমিউনিজম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নয়াগণতান্ত্রিক বিপ্লব ও গণযুদ্ধের রাজনীতিতে দেশব্যাপী বিপ্লবী সশস্ত্র সংগ্রাম গড়ে তুলেছিলেন। শাসকশ্রেণি তাদের গণবিরোধী শাসনব্যবস্থা রক্ষার্থে এই বিপ্লবী সংগ্রাম ধ্বংস করতেই কমরেড সিরাজ সিকদার সহ অসংখ্য মাওবাদী নেতা-কর্মী-সমর্থকদের হত্যা করেছে ও করছে এবং বিপ্লবী-গণতান্ত্রিক শক্তির উপর দমন-নিপীড়ন অব্যাহত রেখেছে।
কমরেড সিরাজ সিকদারসহ অগণিত শহিদের স্বপ্ন আজও পূরণ হয়নি। তাদের সকলের স্মরণে ২ জানুয়ারি’২৫ ‘জাতীয় শহিদ দিবস’ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করুন। তাঁদের অসমাপ্ত কাজকে এগিয়ে নেয়ার শপথ নিন।
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
মাওবাদী নেতা শহিদ কমরেড সিরাজ সিকদারের
৫০তম মৃত্যুবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করুন
২ জানুয়ারি, ২০২৫ শহিদ কমরেড সিরাজ সিকদারের ৫০-তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৭৫ সালের ২ জানুয়ারি আওয়ামী-বাকশালী ফ্যাসিস্ট মুজিব সরকার শহিদ কমরেড সিরাজ সিকদারকে বন্দি অবস্থায় নিমর্মভাবে হত্যা করেছিল। এই বাকশালী আমলেই রক্ষীবাহিনীর বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়ে শহিদের মৃত্যুবরণ করেন কমরেড মনিরুজ্জামান তারা, বাদল দত্ত, এরাদ আলী, মন্টু মাস্টার, ওয়াজেদ আলীসহ হাজার হাজার মাওবাদী বিপ্লবী ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নেতা-কর্মীগণ। ’৭১-র মুক্তিযুদ্ধে শহিদ হয়েছেন কমরেড তাহের আজমী, লুৎফুন নাহার হেলেন, রাবেয়া আকতার বেলীসহ অগণিত কমরেড ও জনগণ।
কমরেড সিরাজ সিকদারসহ এই নেতা-কর্মীগণ মার্কসবাদ-লেনিনবাদ-মাওবাদের আদর্শে সজ্জিত হয়ে জনগণের দেশি-বিদেশি শত্রুদের উচ্ছেদ করে শোষণ-বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থা সমাজতন্ত্র-কমিউনিজম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নয়াগণতান্ত্রিক বিপ্লব ও গণযুদ্ধের রাজনীতিতে দেশব্যাপী বিপ্লবী সশস্ত্র সংগ্রাম গড়ে তুলেছিলেন। শাসকশ্রেণি তাদের গণবিরোধী শাসনব্যবস্থা রক্ষার্থে এই বিপ্লবী সংগ্রাম ধ্বংস করতেই কমরেড সিরাজ সিকদার সহ অসংখ্য মাওবাদী নেতা-কর্মী-সমর্থকদের হত্যা করেছে ও করছে এবং বিপ্লবী-গণতান্ত্রিক শক্তির উপর দমন-নিপীড়ন অব্যাহত রেখেছে।
কমরেড সিরাজ সিকদারসহ অগণিত শহিদের স্বপ্ন আজও পূরণ হয়নি। তাদের সকলের স্মরণে ২ জানুয়ারি’২৫ ‘জাতীয় শহিদ দিবস’ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করুন। তাঁদের অসমাপ্ত কাজকে এগিয়ে নেয়ার শপথ নিন।
আরও খবর
- শনি
 - রোব
 - সোম
 - মঙ্গল
 - বুধ
 - বৃহ
 - শুক্র